রবিবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

জেনে নিন আপনার ফোন কল অন্যের কাছে যাচ্ছে কি না?

আহমদ আফাজ
আপনার ফোন নিরাপদ থাকলে আপনিও অনেক দিক থেকে নিরাপদ। অথচ যে যন্ত্রটি আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী, সেটা কি আদৌ নিরাপদ? নাকি সেই যন্ত্রের ভিতরে অন্য কেউ খবরদারি করছে? এই উপায়ে সহজে জেনে নিন আপনাকে কেউ ট্র্যাক করছে কি-না।

#21#

আপনার ফোনের মেসেজ, ভয়েস কল বা ফোনের অন্যান্য ডেটা কি অপর লোকের কাছে ফরওয়ার্ড হয়ে যাচ্ছে আপনার অজান্তেই? তাহলে ডায়াল করুন এই নম্বরটি। সঙ্গে সঙ্গেই একটি কোড আসবে আপনার ফোনে। মোবাইল ডেটা অন্য কোনও নম্বরে ট্রান্সফার হচ্ছে কি-না জেনে যাবেন।

#62#

আপনার ফোন বন্ধ। অথচ বন্ধু-বান্ধবরা ফোন করলে রিং হচ্ছে এবং অন্য একটি নম্বরে ফোন চলে যাচ্ছে। এই নম্বর ডায়াল করলে খুব সহজেই জানতে পেরে যাবেন কোন নম্বরে আপনার ফোন বা মেসেজ ফরওয়ার্ড হচ্ছে।

#06#

প্রত্যেকটা ফোনের আলাদা আইএমইআই কোড থাকে। যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই নম্বরে ডায়াল করলে আপনার মোবাইলের আইএমইআই কোড জেনে নিন। ফোন চুরি হলে বা হারিয়ে গেলে আইএমইআই কোড ট্রেস করে খুব সহজেই ফোনের লোকেশন জানা সম্ভব।

জেমস বন্ড কোড

আইফোনের ক্ষেত্রে *3001#12345#* এবং অ্যান্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে *#*#4636#*#* or *#*#197328640#*#*। নামের মতোই কাজ এই কোডগুলোর। মোবাইলের মাধ্যমে আপনার লোকেশন কেউ ট্রেস করছেন কি-না তা জানতে হলে এই কোড ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

#002#

এই কোড ডায়াল করলে ফোন থেকে অন্য নম্বরে সমস্ত রিডিরেকশন বন্ধ হবে। অর্থাৎ আপনার মেসেজ, ভয়েস কল এতদিন যে নম্বরে ট্রান্সফার হতো, এই কোড ডায়াল করলে তৎক্ষণাৎ সেটা বন্ধ হয়ে যাবে।

সূত্র: আনন্দবাজার

বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৭

তুমি কেন বিরোধী,,,,,,

Afaz udin
হুজুর বৃষ্টির জন্য দোয়া করুন,
হুজুর বৃষ্টি বন্দের জন্য দোয়া করুন,
হুজুর আমার ছেলে হইছে কানে আযান দিন,
হুজুর আমার বাবা মারা গেছেন গোসল করান,জানাজা পড়ান,
আর নাই বললাম, এত কিছুর পরেও হুজুরদের সাদা পোষাকে কালি লাগাতে যদি আপনার বিধেনা তাহলে স্বজ্ঞানেই বলতে পারি আপনি এখনো মূর্খতার গন্ডিতেই আবদ্ধ আছেন,,,,,,
সুতরাং অজ্ঞতার পথ ছেড়ে চলে আসুন আলোর পথে,, যে পথে নেই কোন অন্ধকার, নেই কোন মূর্খতা, নেই কোন হীনতা,,,,,

বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৭

আপনার কি মন খারাপ,পোষ্টটি আপনার জন্যই.....

খুব মন খারাপ? অসহায়? তাহলে লেখাটি পড়ুনঃ
*************************************************
আপনার যদি ফ্রিজে খাবার থাকে,
গায়ে কাপড় থাকে,
মাথার ওপর ছাদ থাকে,
রাত্তিরে ঘুমাবার জন্য জায়গা থাকে,
বুঝবেন গোটা পৃথিবীর ৭৫% লোকের চেয়ে আপনি ধনী।
*
আপনার পকেটে যদি কিছু টাকা থাকে,
আর কিছু ভাংতি থাকে,
আর আপনি মনমত যেখানে খুশি যেতে পারেন,
তবে বুঝবেন গোটা পৃথিবীর আপনি ১৮% ধনীদের একজন।
*
যদি আপনি সুস্হ-সবল-নিরোগ নিয়ে আজকের দিনটা বাঁচতে পারেন,
তবে বুঝবেন আপনি ১০ লক্ষ লোকের চাইতে সুখি।
যারা আগামীকাল বা আগামী সপ্তাহেই মারা যাবে।
*
আপনি যদি এই বার্তাটি দেখতে পারেন ও পড়তে পারেন তারমানে আপনি সেই ৩০ লক্ষ লোকের চেয়ে ভাগ্যবান যারা চোখে দেখতে পায় না বা মানসিক রোগে ভুগে।
*
জীবনটা পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাবার স্হান নয়, অহেতুক অভিযোগের সময়কাল নয়। আসুন আমরা মানবজীবন লাভ করেছি, স্বাভাবিক জীবন-যাপন করছি এটা উপলব্ধি করে সব কষ্ট ভুলে যাই।
*
আল্লাহ সবাইকে সহীহ বুঝ দান করেন।
আমিন।

সোমবার, ২ জানুয়ারী, ২০১৭

ঈমানদিপ্ত কাহিনী....

সততার এক অনন্য নিদর্শন।

একবার হযরত ওমর গভীর রাতে ছদ্মবেশে মদীনার পথ ধরে হেঁটে বেড়াচ্ছিলেন এবং প্রজাদের খোঁজখবর নিচ্ছিলেন। এই সময়ে দেখতে পেলেন এক রাখাল এক পাল ছাগল নিয়ে তার সামনে দিয়ে যাচ্ছে।

তিনি রাখালকে পরীক্ষা করার মানসে বললেনঃ “এই ছাগলগুলির মধ্যে যে কোন একটি ছাগল আমার কাছে বিক্রী করে দাও।”

রাখাল বললো, “এই ছাগলগুলো আমার নয়, আমার মনিবের। আমি তার ক্রীতদাস।”

ওমর বললেন, “আমরা যে জায়গায় আছি, এখানে তোমার মনিব আমাদেরকে দেখতে পাবে না। একটা ছাগল বেঁচে দাও। আর মনিবকে বলে দিও যে, একটি ছাগল বাঘে খেয়ে ফেলেছে।”

রাখাল রাগান্বিত হয়ে চিৎকার করে বলে উঠলোঃ “আল্লাহ কি দেখতে পাচ্ছেন না?”

ওমর চুপ করে রইলেন। রাখাল তার দিকে রাগত চোখে তাকিয়ে গরগর করতে করতে ছাগল হাঁকিয়ে নিয়ে চলে গেল।

পরদিন সকালে ওমর ঐ রাখালের মনিবের কাছে গেলেন এবং তাকে মনিবের কাছ হতে কিনে নিয়ে স্বাধীন করে দিলেন। অতঃপর বললেনঃ “ওহে যুবক! কালকে তুমি আল্লাহর সম্পর্কে যে কথাটি বলেছিলে, তা আজ তোমার দুনিয়ার গোলামী চুকিয়ে দিল।

আমি আশা করি তোমার এই খোদাভীতি তোমাকে কেয়ামতের দিন দোজখের আজাব থেকেও মুক্তি দিবে।”

শিক্ষাঃ তাকওয়া ও সততা যত তুচ্ছ ও নগন্য মানুষের মধ্যেই পাওয়া যাক, তাকে উপযুক্ত মর্যাদা দিতে হবে।

কেননা আল্লাহ বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই অধিক সম্মানিত, যে তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা সৎ ও খোদাভীরু।

মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

দাওয়াতনামা........

ষ্টাফ রিপোর্টার
সিলেটের বৃহত্তম কওমি মাদ্রাসা জামেয়া তাওয়াক্কুলিয়া রেংগার বার্ষিক জলসা আগামিকাল ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬ রোজ বুধবার অনুষ্ঠিত হবে।

সময়ঃ সকাল ১০ঘটিকা থেকে পরদিন ফজর পর্যন্ত।
স্থানঃ জামেয়া ময়দান।

উক্ত মাহফিলে আপনাদের উপস্থিতি কামনা করি।

রবিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৬

ডাঃ ফাতিন খুরশিদার হাদীস থেকে ক্যান্সারের প্রতিরোধক ঔষধ আবিস্কার

ডাঃ ফাতিন খুরশিদার হাদীস থেকে
ক্যান্সারের প্রতিরোধক ঔষধ আবিস্কার
লেখকঃ সৈয়দ আনোয়ার আবদুল্লাহ

ডাঃ ফাতেন খুরশিদ কিং আব্দুল আযীয
ইউনিভার্সিটির মেডিসিন ফ্যাকাল্টির
একজন প্রফেসর, সেই সাথে কিং ফাহাদ
মেডিক্যাল রিসার্চ সেন্টারের প্ল্যান্ট
সেলস অ্যান্ড টিস্যুজ ইউনিটের
প্রেসিডেন্ট। তিনি ২০০১ সালে নির্ধারিত
সময়ের পূর্বেই গ্ল্যাসগো ইউনিভার্সিটি
থেকে টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং এ তার
পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন। এখন পর্যন্ত
তার চারটি বই ও চৌদ্দটি পেপার পাবলিশ
হয়েছে। একই সাথে তিনি WAMY (World
Assembly of Muslim Youth) এর মহিলা
বিভাগের সদস্য।
বুখারী ও মুসলিমে একটি সহীহ হাদীসে
এসেছে যে কিছু বেদুইন মদীনায় এসে অসুস্থ
হয়ে যায়। তাদের অবস্থার যে বর্ণনা
হাদীসে পাওয়া যায় তা পড়ে ডঃ খুরশিদ
অনুভব করেন, তাদের অসুস্থতার কারণ হতে
পারে লিভারের অসুখ, এডেমা বা ক্যন্সার।
রাসুলুল্লাহ (সঃ) তাদের আদেশ দেন
মরুভূমির শুষ্ক এলাকায় চলে যেতে এবং
মেডিসিন হিসেবে উটের দুধ ও মূত্র
মিশিয়ে খেতে। এ ঘটনা থেকে শিক্ষা
নিয়ে ডঃ খুরশিদ মেডিসিন হিসেবে উটের
মূত্রের কার্যকারিতার গবেষণায় লিপ্ত হয়ে
যান। দীর্ঘ সাত বছর গবেষণার পর তিনি
উটের মূত্র থেকে ন্যানো পার্টিক্যাল
এক্সট্র্যাক্ট করতে সক্ষম হন যা ফুসফুসের
ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সুস্থ সেলগুলোর ক্ষতি
না করেই ক্যান্সার সেলগুলো ধ্বংস করে
দিতে সবচেয়ে সক্ষম হিসেবে প্রমাণিত
হয়। উপরন্তু স্বেচ্ছাসেবীদের উপর পরীক্ষা
সম্পন্ন করে এটাও প্রমাণিত হয় যে এর কোন
সাইড ইফেক্ট নেই। ব্লাড ক্যান্সার, ব্রেস্ট
ক্যান্সার, ব্রেইন টিউমারের মত রোগেও
এটি কার্যকর হিসেবে প্রমাণিত হয়।
তার এ গবেষণার কারণে তিনি ও তার দল
২০০৮ সালে সৌদিতে শ্রেষ্ঠ আবিষ্কারের
পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া ২০০৯ সালের
মে মাসে অনুষ্ঠিত International Innovation and
Technology Exhibition (ITEX) এ ৬০০
প্রতিযোগীর সাথে অংশ নিয়ে তার ওষুধ
শ্রেষ্ঠ ৬ আবিষ্কারের একটি হিসেবে
গোল্ড মেডেল লাভ করে। ডাঃ খুরশিদ World
Supreme Council for Commission on Scientific
Signs of Quran and Sunnah এর গবেষণা দলের
একজন সদস্য।সূত্র :- ( http://www.almrsal.com/
ডাঃ খুরশিদা প্রমান করেছেন পর্দার
সাথে নারীদের বিজ্ঞানী হতেও বাধা
নেই শরিয়তের গণ্ডির ভিতরে থেকে।
শুভ কামনা ও মোবারকবাদ বিজ্ঞানী ডাঃ
খুরশিদাকে